১)আজও..
~আরিত্রিকা বসু
~আরিত্রিকা বসু
জানিসতো,
তোকে আজো ভালোবেসে উঠতে পারলামনা আমি...
অথচ কী দ্বিধাহীন সাবলীলতায় আমায় ভালোবেসে ফেললি তুই!
তুই নীলচে স্নেহে জড়িয়ে রাখিস আমার আঙ্গুলগুলো
যাতে হোঁচট না খাই,
কিন্তু আমার কেবল ভালোলাগার বুকে জমে ওঠে উত্তেজনার ঘাম...
তুই নিষ্পাপ আঙ্গুলে চুলের গোছা গুছিয়ে দিস কপালে
আর আমি নিষ্পলকে দেখি দুটো প্রিয় ঠোঁট,
আমায় যখন খাইয়ে দিস আশ্লেষে বিব্রত করে তুলি তোকে,
হাসতে হাসতে লুটিয়ে পড়ি প্রচন্ড ভালোলাগায়-
“ আমি খাওয়াতে পারিনা তাইনারে?”
আমায় শেখাবিরে কেমন করে একবুক ভালোবাসতে হয়?
যেখানে ঘামের গন্ধ লুকাতে হয়না,
নিসঙ্কোচে এগিয়ে দেওয়া যায় ছেঁড়া রুমাল,
বলা যায়-
“ আজ আমার পকেট ফাঁকা, তুই খাওয়া...”
আমি রোজ তোর প্রেমে টেনে টেনে চোখ আঁকি,
আর তুই মেট্রোর ভীরে ঘাম মোছাতে গিয়ে কাজল ঘেঁটে দিস।
দেখিস তোকে একদিন ঠিক ভালোবাসব আমি...
ঘেমে নেয়ে তোর বুকে আছড়ে পড়ে নিঃশর্ত হাসিতে ভেঙে পড়তে পড়তে বলব-
“ কীরে, আজ প্রেমিকার প্রথম চিঠি পেলি... ট্রীট দিচ্ছিস কবে?”
তোকে আজো ভালোবেসে উঠতে পারলামনা আমি...
অথচ কী দ্বিধাহীন সাবলীলতায় আমায় ভালোবেসে ফেললি তুই!
তুই নীলচে স্নেহে জড়িয়ে রাখিস আমার আঙ্গুলগুলো
যাতে হোঁচট না খাই,
কিন্তু আমার কেবল ভালোলাগার বুকে জমে ওঠে উত্তেজনার ঘাম...
তুই নিষ্পাপ আঙ্গুলে চুলের গোছা গুছিয়ে দিস কপালে
আর আমি নিষ্পলকে দেখি দুটো প্রিয় ঠোঁট,
আমায় যখন খাইয়ে দিস আশ্লেষে বিব্রত করে তুলি তোকে,
হাসতে হাসতে লুটিয়ে পড়ি প্রচন্ড ভালোলাগায়-
“ আমি খাওয়াতে পারিনা তাইনারে?”
আমায় শেখাবিরে কেমন করে একবুক ভালোবাসতে হয়?
যেখানে ঘামের গন্ধ লুকাতে হয়না,
নিসঙ্কোচে এগিয়ে দেওয়া যায় ছেঁড়া রুমাল,
বলা যায়-
“ আজ আমার পকেট ফাঁকা, তুই খাওয়া...”
আমি রোজ তোর প্রেমে টেনে টেনে চোখ আঁকি,
আর তুই মেট্রোর ভীরে ঘাম মোছাতে গিয়ে কাজল ঘেঁটে দিস।
দেখিস তোকে একদিন ঠিক ভালোবাসব আমি...
ঘেমে নেয়ে তোর বুকে আছড়ে পড়ে নিঃশর্ত হাসিতে ভেঙে পড়তে পড়তে বলব-
“ কীরে, আজ প্রেমিকার প্রথম চিঠি পেলি... ট্রীট দিচ্ছিস কবে?”
২)
অবিচ্ছেদ্য
ওরা তোকে ভুলে যেতে বলে...
তবু আমি প্রতি মধ্যযামের শবছেদী আঁধারে
লিখি কাঠকয়লার চিঠি...
আমার বিষ্ণুপ্রিয়ার চোখে ওরা
ঈশ্বরীস্নের কাজল পরায়,
ওরা খোঁজ রাখেনা ,
আমাদের প্রথম চোখে চোখ,
যেদিন চেরাপুঞ্জি প্রত্যাখ্যান করেছিল বৃষ্টি ধার দিতে...
প্রথম হাতে হাত,
যেদিন যক্ষিনী বলেছিল, ফিরে যাও মেঘদূত!!
কৃষ্ণাপঞ্চদশীর নামে শপথ রইল...
সেদিন ঠোঁটে রাখব ঠোঁট,
যেদিন আমার যৌতুকের আয়নায়
রাসপূর্ণিমার জোছনা জমবে মুঠো মুঠো...
শিউলি ঝরবে নকশিকাঁথার মাঠ জুড়ে..
সেদিন মধ্যরাতে ইডেন নামুক
কল্লোলিনীর আনাচে কানাচে.....
অবিচ্ছেদ্য
ওরা তোকে ভুলে যেতে বলে...
তবু আমি প্রতি মধ্যযামের শবছেদী আঁধারে
লিখি কাঠকয়লার চিঠি...
আমার বিষ্ণুপ্রিয়ার চোখে ওরা
ঈশ্বরীস্নের কাজল পরায়,
ওরা খোঁজ রাখেনা ,
আমাদের প্রথম চোখে চোখ,
যেদিন চেরাপুঞ্জি প্রত্যাখ্যান করেছিল বৃষ্টি ধার দিতে...
প্রথম হাতে হাত,
যেদিন যক্ষিনী বলেছিল, ফিরে যাও মেঘদূত!!
কৃষ্ণাপঞ্চদশীর নামে শপথ রইল...
সেদিন ঠোঁটে রাখব ঠোঁট,
যেদিন আমার যৌতুকের আয়নায়
রাসপূর্ণিমার জোছনা জমবে মুঠো মুঠো...
শিউলি ঝরবে নকশিকাঁথার মাঠ জুড়ে..
সেদিন মধ্যরাতে ইডেন নামুক
কল্লোলিনীর আনাচে কানাচে.....
-আরাত্রিকা বসু
No comments:
Post a Comment