আনমনা ছেলেটি
সোমনাথ চক্রবর্তী
ডিহং নদীর তীরে যে ছেলেটি একরাশ শব্দ পুঁতেছিল,
সব উচ্ছাস ফ্যান ভাতের গন্ধে হারিয়েছিল।
দেখা যায় বইমেলার এককোণে দাঁড়িয়ে পত্রিকা হাতে,
পায়ের ধুলোমাখা ঘাসের শৈশব পাকানো কান্না ঢালে মর্মরধ্বনির খাতে।
সব উচ্ছাস ফ্যান ভাতের গন্ধে হারিয়েছিল।
দেখা যায় বইমেলার এককোণে দাঁড়িয়ে পত্রিকা হাতে,
পায়ের ধুলোমাখা ঘাসের শৈশব পাকানো কান্না ঢালে মর্মরধ্বনির খাতে।
বেগনী রঙের জলছবি চলে যায় ফতুয়ার সুতো ছিঁড়ে,
ক্লান্ত পত্রিকা ওড়ে বায়ুশূন্য পরিযায়ীর তিরে।
মা - ছেলের দুটো পেট চলে যায় কবিতার খাতিরে,
তিনটে পেট চালানো যায়নি একটু আনমনে আঁচড়ে।
ক্লান্ত পত্রিকা ওড়ে বায়ুশূন্য পরিযায়ীর তিরে।
মা - ছেলের দুটো পেট চলে যায় কবিতার খাতিরে,
তিনটে পেট চালানো যায়নি একটু আনমনে আঁচড়ে।
অনুভূতির রঙচটা দেয়াললিখন এখানে বড়োই বেমানান,
টেবিলের হা-হুতাশ গোণে শব্দক্ষিদের সাথে ভুল বানান।
ভেজা রোদ্দুর আর রাতজাগা জানালায় বাঁচে আগাছার দালান,
ধোঁয়াটে ঘর আর মরচের হৃদয়ে শুধু চাপা 'উলগুলান'।
টেবিলের হা-হুতাশ গোণে শব্দক্ষিদের সাথে ভুল বানান।
ভেজা রোদ্দুর আর রাতজাগা জানালায় বাঁচে আগাছার দালান,
ধোঁয়াটে ঘর আর মরচের হৃদয়ে শুধু চাপা 'উলগুলান'।
No comments:
Post a Comment